কলিকাতা হারবাল প্রস্রাবে ধাতু ক্ষয় রোগের যত সমস্যা এবং সমাধান

প্রস্রাবে ধাতু ক্ষয় রোগের যত সমস্যা এবং সমাধান -  কলিকাতা হারবাল

August 27, 2019

প্রস্রাবে ধাতু ক্ষয় রোগের যত সমস্যা এবং সমাধান। লজ্জা না করে জানতে হবে। ডাঃ মোঃ মাহবুবুর রহমান।

অনিচ্ছাকৃত ভাবে প্রস্রাবের আগে ও পরে পাতলা বীর্য বের হওয়াকে ধাতু ক্ষয় বলে। প্রস্রাবে একটু চাপ দিলেই এমন টা হয়ে থাকে। এটি একটি সাধারন রোগ কারন আমাদের টেষ্টিকলে প্রতিনিয়ত বীর্য উৎপন্ন হয়ে থাকে। তবে এই রোগে গুরুত্ব না দিলে পরবর্তীতে ভয়ানক রুপ ধারন করতে সক্ষম। বিশেষ করে ধাতু ক্ষয় তরুনদের মাঝে বেশি দেখা যায়। অনেক সময় গনোরিয়া, সিফিলিসে আক্রান্ত হলে ধাতু ক্ষয় হয়ে থাকে।
ধাতু ক্ষয় কেন হয়?

ধাতু ক্ষয় বিভিন্ন কারনে হতে পারে যেমন অতিরিক্ত হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ, নারীদের নিয়ে বেশি চিন্তা করা, ধ্বজভঙ্গ, অতিরিক্ত যৌনমিলন, কোষ্ঠকাঠিন্য,অর্শ্বরোগ, সিফিলিস,গনরিয়া সহ নানা রকম কারনে ধাতু ক্ষয় রোগ হয়ে থাকে।ধাতু ক্ষয়ের লক্ষণ: প্রথমত ধাতু ক্ষয় হলে শরীর দূর্বল হয়ে যায়। এছাড়া খাবারে অরুচি, অতিরিক্ত শরীর ম্যাজম্যাজ করে। অনেক সময় বসে থেকে উঠে দাড়ালে চোখে অন্ধকার বা ঝঁপসা দেখা সমস্যাও হয়ে থাকে। যৌনমিলনের প্রতি অনিহা সৃষ্টি হওয়া এবং এক পর্যায়ে যৌনমিলন থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা বিষয়টি দেখা যায়। কারো সাথে কথা বলার আগ্রহ কম, অন্ধকার পরিবেশ ভালো লাগা সহ নারীর প্রতি হিংসা সৃষ্টি হতে পারে। উল্লেখ্য থাকে যে, ধাতু ক্ষয় হলে শরীর শুকিয়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে যায় 

ধাতু ক্ষয় রোধে যা করতে হবে:(i) হস্তমৈথুন করা বন্ধ করতে হবে।(ii)পর্নগ্রাফী বা ১৮+ মুভি এড়িয়ে চলতে হবে।(iii) বন্ধুত্ব সম্পর্ক সৃষ্টি করতে হবে এবং মিশতে হবে।(iv) বিছানায় যাওয়ার আগে গরম কোন তরল খাবার পরিহার করা।(v) ঢিলাঢালা সুতির পোষাক পরিধান করতে হবে।(vi) দুঃশ্চিন্তা করা থেকে বিরত থাকুন এবং মেডিটেশন ব্যায়াম করুন।(vii) মদ্যপান বা অ্যালকোহল জাতীয় তরল পরিহার করুন।(viii) নারী দেহ নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা বন্ধ করুন।(ix) লিঙ্গ নিয়ে চিন্তা ও রাতে কোনকিছু মালিশ করা থেকে দূরে থাকুন।(x) জটিল কোন রোগ হলে তা না লুকিয়ে চিকিৎসা করান।

চিকিৎসা:(i) ছোট একটি পেয়াঁজ কুঁচি লবন দ্বারা চিবিয়ে খেয়ে এক গ্লাস পরিমান দুধ পান করবেন। দুই থেকে তিন সপ্তাহ সেবন করলে বীর্য গাঢ় ও বলবান হবে সেই সাথে ধাতু ক্ষয় দূর হবে।(ii)প্রতিদিন রাতে এক গ্লাস পানির সাথে ১ চা চামচ ইসুবগুল ভূষি ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে ১ চা চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে খালি পেটে সেবন করতে হবে। ১৫ দিন সেবন করলে আপনার ধাতু ক্ষয় রোধ হবে।

(iii) আমলকি ধাতু ক্ষয় রোধে বেশ কার্যকরী। তাই প্রতিদিন রাতে ঘুমানের পূর্বে এক গ্লাস ঠান্ডা পানিতে ১ চা চামচ আমলকির গুড়ো ও ২ চা চামচ আখের গুড় মিশিয়ে সেবন করলে ধাতু ক্ষয় দূর হবে।(iv) কচি শিমুল গাছের মূল ধাতু ক্ষয় দূর করতে চুম্বুকের ন্যায় কাজ করে। একটি কচি শিমুল মূল ভালো ভাবে পরিষ্কার করে কুচি কুচি করে কেটে পানির সাথে মিশিয়ে সাত দিন সেবন করলে দ্রুত বীর্যপাত ও বীর্য ক্ষয় দূর হবে।(v) আয়ুর্বেদিক হারবাল মেডিসিন সকল প্রকার সেক্সের সমস্যা সমাধানে বহুল পরিচিত ও কার্যকরী। চন্দনা সব মেডিসিনটি সেবন করলে বীর্যক্ষয় দূর হয়। তবে মেডিসিন সেবনের পূর্বে অবশ্যয় চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

 

আরও পড়ুন- 

 

 

আরও জানতে পড়ুন: জেনে নিন প্রস্রাবের সাথে সাদা বীর্যপাত হয় কেন ও তার প্রতিকার
অনেকেই এমন সমস্যা আছে যে, প্রস্রাবের পর সাদা পাতলা বীর্য বের হয়। মলমুত্রের শেষে সাদা আস্তরণ পরে। এটি স্বাভাবিক একটা বিষয় কারণ আমাদের টেস্টিকলে বীর্য প্রতিনিয়ত উত্‍পন্ন হচ্ছে। 

এই ধরনের সমস্যা কে ধাতু দূর্বলতা বলে। আসুন জেনে নেয়া যাক ধাতু দূর্বলতার কারণ ও প্রতিকার কি?ধাতু দৌর্বল্য:অনৈচ্ছিক বীর্যপাতের নামই হলো ধাতু দূর্বলতা হলো ইচ্ছা, উত্তেজনা, নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে পুরুষাঙ্গ হতে বীর্য বের হওয়া, অথবা প্রস্রাবের সাথে বা কঠোর মেহনত, বোঝা উত্তোলন অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বারা বীর্যপাত হয়। আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যপাত হয়ে যায়। তদ্রুপভাবে ঘুমে গেলে বীর্যপাত হয়। বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরে অলসতা ও ধাতু দূর্বলতা দেখা দেয়। এমনকি কোমরে ব্যথাও অনুভব হয়।

সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথার ব্রেণে দুর্বলতা প্রকাশ পায়। চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগে না। সব কাজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়। সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম। মহিলাদের প্রতি যৌন আকর্ষণ হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোনো চাহিদাই জাগে না। কারো সাথে মেলা-মেশা, কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না। নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুণ হয়ে দাড়াঁইয়, যার কারণে আত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলতার কারণে হয়ে থাকে।
ধাতু দুর্বলতা রোগের কারণ: ধাতু দুর্বলতার অনেক কারণ আছে। সেগুলির মধ্যে নিম্মোক্ত কারণগুলো বেশিরভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়……(i)উত্তেজনার বশিভুত হয়ে হস্তমৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।(ii) সমকামিতার মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটানো।(iii) সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারণে ধাতু দূর্বলতা হয়।(iv) কত সময় অধিক গরম ও বিলম্বে হজম হয় এমন খাদ্য খাওয়ার দ্বারা।(v) ভরপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দূর্বলতার দেখা দেয়।(vi) অশ্লীল, যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে। আর এসব কারণেই বেশিরভাগ ধাতু দুর্বলতা রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।
ধাতু দূর্বলতার সমস্যা ও সমাধান:প্রত্যহ প্রাত:কালে অর্ধ পোয়া পরিমাণ ছোট পিয়াঁজ কুচি লবন চূর্নসহ চিবাইয়া খাইয়া আধা সের পরিমান কাচাঁ দুধ পান করিবেন ২/৩ সপ্তাহ এ ঔষধ সেবনে শুক্র গাড় ও তিশক্তি বৃদ্বি হইবে এবং ধাতু দূর্বলতা দূর হবে।পূর্ব দিন রাত্রে সামান্য একটু জলতে অর্ধ ছটাক পরিমান ইছুবগুল ভিজাইয়া রখিবেন

পরদিন প্রাত:কালে ইহার সহিত ১ পোয়া ছাগলের কাচাঁ দুধ ও কিছু চিনি মিশাইয়া, বাসি পেটে সেবন করিবেন। নিয়মিত এ ঔষধ ২/৩ সপ্তাহ সেবন করিলে বলবীর্য অত্যাধিক বৃদ্বি পাইবে এবং ধাতু দূর্বলতার আস্তে আস্তে সম্পাপ্তি ঘটবে। 

শুকনো আমলকী ৫০ গ্রাম উত্তমরুপে চূর্ন করে পরিস্কার কাপড়ে ছেকে নিতে হবে এবং কিছু পরিমান আমলকি পিষে রস বাহির করে নিতে হবে। ঐ আমলকী রসের সহিত আমলকি গুড়া উত্তমরুপে মিশাইয়া অল্প আঁচে শুকাইয়া পুনরায় রৌদ্রে শুকাইয়া, শুস্ক করে নিতে হইবে। এবার ঐ চূর্নের সহিত মিছরি গুড়া করে পরিমান মতো মধু নিয়ে প্রত্যহ সকালে সেবন করিলে নপুংসকতা নাশ হয়।তিন তোলা পরিমাণ ছোলাবুট রাত্রে ধুইয়া ভিজাইয়া রাখিনে সকাল বেলা ঘুম হইতে উঠে হাত মুখ ধুয়ে খালী পেটে চিবাইয়া খাইবেন। এই ভাবে একাধারে অন্তত একমাস খাইলে পরে ধাতু দৌর্বল্য রোগ আরোগ্য হয়।

কৃষ্ণতিলা ও আমলকী সমপরিমানে চূর্ন করিয়া উত্তমরুপে ছেপে নিবেন, প্রত্যহ রাত্রে শয়নকালে ১ তোলা পরিমান চূর্ন মুখে দিয়া এক গ্লাস ঠান্ডা জল পান করিবেন। এইভাবে ২১ দিন নিয়মিত পান করিলে আপনার গোপন সমস্যা সমাধান হবে।আম, জাম, ও তেঁতুলের বীজ সমান পরিমান নিয়া উত্তমরুপে চূর্ন করিতে হইবে। প্রত্যহ রাত্রে শয়নকালে ১ তোলা পরিমান চূর্ন মুখে দিয়া এক গ্লাস ঠান্ডা জল পান করিবেন।

এই ভাবে ৩ সপ্তাহ সেবন করলে আপনার ধাতু দূর্বলতাসহ গোপন সমস্যা সমাধান হবেই।প্রতি রাতে শোয়ার পূর্বে এক কোয়া পিয়াজ দশটি কালো জিরার সাথে চিবিয়ে খেলে ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত যৌবন শক্তি বহাল থাকে।পুরাতন আম গাছের ছাল আগের দিন আধা গ্লাস পরিমান জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খালী পেটে সমপরিমানে গরুর কাচাঁ দুধ দিয়ে পান করলে আপনার গোপন সমস্যা ভালো হবে এবং ধাতু দূর্বলতাও দূর হবে।

প্রিয় পাঠক, আপনিও কলিকাতা হারবাল ডটকমের অনলাইনের অংশ হয়ে উঠুন। লাইফস্টাইল বিষয়ক ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, নারী, ক্যারিয়ার, পরামর্শ, খাবার, রূপচর্চা ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ ইনবক্স করুন- আমাদের ফেসবুকে প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে।
যৌন রোগের সঠিক সমাধান।লজ্জা না করে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত ঔষধে সুচিকিৎসা ও ভাল পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
(বিস্তারিত আরও কিছু জানার জন্য ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করুণ। 
কলিকাতা হারবাল
হাকিম ডা: হাফেজ ক্বারী মো: মাহাবুবুর রহমান! ডি.ইউ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
হট লাইন-01763663333
ডাঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান
ইমু নাম্বার 01971198888 বাংলাদেশের 

 

আরও পড়ুন- 

আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে  সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার  একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।

tag: 

 কলিকাতা হারবাল  কলিকাতা হারবাল কেয়ার   কলিকাতা হারবাল ডাক্তার  kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal  কলিকাতা হারবাল ঔষধ