খাবার খেতে বসলে মুখে এলাচ চলে গেলে মুখের স্বাদটাই মাটি হয়ে যায় অনেকের। মনে মনে ভাবতে থাকেন এলাচ খাবারে না দিলেই কি নয়? কিন্তু সত্যিই এই এলাচ রান্নাতে না ব্যবহার করলেই নয়। কারণ রান্নার স্বাদ ও গন্ধ বাড়ানো এলাচের অন্যতম কাজ। কিন্তু আপনি জানেন কি রান্না ছাড়াও আপনি এলাচ খেলে তা আপনার ৮ টি শারীরিক সমস্যা দূরে রাখবে? অনেকেই হয়তো বিষয়টি জানেন না। কিন্তু প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, নানা রকম সমস্যার সমাধান পাবেন।
১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।
২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে।
৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে। ৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।
প্রতিদিন এলাচ খাওয়ার বিস্ময়কর উপকারিতা জেনে নিন।এখন থেকে।
খাবার খেতে বসলে মুখে এলাচ চলে গেলে মুখের স্বাদটাই মাটি হয়ে যায় অনেকের। মনে মনে ভাবতে থাকেন এলাচ খাবারে না দিলেই কি নয়? কিন্তু সত্যিই এই এলাচ রান্নাতে না ব্যবহার করলেই নয়।
কারণ রান্নার স্বাদ ও গন্ধ বাড়ানো এলাচের অন্যতম কাজ। কিন্তু আপনি জানেন কি রান্না ছাড়াও আপনি এলাচ খেলে তা আপনার ১০ টি শারীরিক সমস্যা দূরে রাখবে? অনেকেই হয়তো বিষয়টি জানেন না। কিন্তু প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার ফলে নানা রকম সমস্যার সমাধান পাবেন।
আরও পড়ুন-
আসুন জেনে নেওয়া যাক এলাচের উপকারী গুণ সম্পর্কে ….
১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।
২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে।
৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।
৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।
৫) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
৬) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
৭) গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
আরও পড়ুনঃ আম পাতার ১১টি বিস্ময়কর ঔষধি গুনাগুণ জেনে নিন
৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিংকেল,বলিরেখা ইত্যাদি পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।
৯. শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
১০. মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।
১১. এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।
১২. কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
১৩. কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।
১৪. এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।
১৫. রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।
আরও পড়ুন-
এবার জেনে নিন এলাচের ভিন্নধর্মী কিছু ভেষজ ব্যবহার:
হজমের সমস্যায়:এলাচ আমাদের ডাইজেস্টিভ সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে।
শ্বাসকষ্টে:
মধু, লেবুর রস, গরম পানির সাথে একটা এলাচ পিষে মিশিয়ে পানিটুকু পান করালে তা শ্বাসকষ্ট দূর করবে।
হৃদরোগে:
এলাচ হৃদরোগ নিরাময়ে ফলদায়ক। হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে:
একটি এলাচ নিয়ে চিবালে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে,
ত্বকের সমস্যায়:
কারো ত্বকে কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকলে তা দূর করতে এলাচ বেটে দাগে নিয়মিত লাগালে দাগ চলে যাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বর কমাতে:
কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বরে উভয় সমস্যায় এলাচ খুব কাজের। এলাচ, বেল ও দুধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ভালো করে গরম করে যখন ঘন হয়ে আসবে তখন তা একটু ঠাণ্ডা করে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বর কমে যাবে।
বিষণ্ণতা দূর করবে:
গরম পানিতে এলাচ গুড়ো ও মধু দিয়ে ফুটিয়ে চা বানিয়ে খেলে মনের বিষণ্ণতা দূর হয়,
এলাচের আরও উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ:
১)এলাচে ফ্যাটের পরিমাণ খুবই কম। বরং প্রচুর প্রোটিন রয়েছে।
২) এলাচ ক্ষুধা বাড়ায় ও হজমে সহায়তা করে।
3) শ্বাসকষ্ট ও হৃদরোগে উপকারী।
৪) কাশি দূর করে।
৫) পেট ফাঁপা হলে এলাচ গরম
৬) পানিতে মিশিয়ে সেই পানি খেলে পেট ফাঁপা চলে যাবে।
৭) চোখের জ্বালাপোড়া কমাতে এলাচ দানার সঙ্গে সমপরিমাণ চিনি মিশিয়ে পিষে ওই গুঁড়া খেয়ে খেলে চোখের জ্বালাপোড়া কমে যাবে,
৮) প্রস্রাব হলুদ হলে এলাচের গুঁড়ার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে প্রস্রাব এর সমস্যা দূর হয় ।
৯) বারবার বমি হতে থাকলে এলাচের ছোবড়া পুড়িয়ে ওই ছাই মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হবে।
আরও পড়ুনঃ গুণে ভরা গোলাপ জল
কোন কোন খাবারে রুচি বাড়ে জেনে নিন
যে ৮টি খাবার শরীরের ভিতর ঠান্ডা হবে আপনার।সেটি এখনি যেনে নিন।
আরও পড়ুন-
গরমের সময় খাবারের দিকে একটু বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। শরীর গরম হয়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুখে ব্রণ, দানা দানা ওঠা, বমি বমি ভাব, পেটের সমস্যা থেকে শুরু করে আরও বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।তাই শরীরকে সুস্থ-সবল রাখার জন্য তাকে ঠান্ডা রাখা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে হ্যাঁ পানির পাশা পাশি কিছু খাবার আছে যা আপনার শরীরকে ভিতর থেকে ঠাণ্ডা করে দিবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক খাবারগুলো কি
১. শসাঃ শসা শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা করে থাকে। সালাদ হোক বা এমনি প্রতিদিন শসা খান। এটি শরীরের তাপ কমিয়ে ভিতর থেকে ঠান্ডা করে থাকে। ২. দুধঃ প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস দুধে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে খান। সারাদিন শরীর ঠান্ডা ও ক্লান্তিহীন থাকবে।
৩. বাঙ্গীঃ শরীর ঠান্ডা করতে এই ফলটির জুড়ি নেই। অনেকেই এই ফলটি খেতে পছন্দ করেন না, তবে গরমে শরীর ঠিক রাখতে এই ফলটির উপরে ভরসা করা যায়। ৪. পুদিনা পাতাঃ গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পুদিনা পাতার জুড়ি নেই। প্রতিদিন এক গ্লাস পুদিনা পাতার রস পান করুন। এটি আপনার শরীর ভিতর থেকে ঠান্ডা করে দিবে।
৫. তিলঃ তিল ভেজানো পানি পান করুন। এটি আপনার শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে। ৬. জিরা বা মৌরিঃ রাতে কিছু জিরা বা মৌরি ভিজিয়ে রাখুন, সকালে উঠে পান করুন। এটি সারাদিন শরীর ঠান্ডা রাখবে।
৭. ডাবের পানিঃ তপ্ত আবহাওয়ায় শরীর ঠিক রাখতে ডাব বা নারকেলের পানির তুলনা নেই। বাহিরে কোল্ড ড্রিংক্স বা অন্য কোন পানি পান না করে ডাব খান, দেখবেন শরীর ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৮. ডালিমঃ নিয়মিত ডালিমের রস খেলে শরীরে পানির ঘাটতি হয় না এবং শরীরে ঠান্ডা থাকে।
টিপসঃ • গরমে বেশি তেল ও মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। • শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য লবণ-চিনি দেয়া লেবুর শরবত, ডাবের পানি, দইয়ের ঘোল খেতে পারেন। • রাস্তার কাটা ফল বা ফলের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। • পেট পরিষ্কার রাখতে বেশি পরিমাণে পানি ও শাল সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। • গরমে রাতে হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। সালাদ বেশি পরিমাণে খান।
• শরীরের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্রাণিজ প্রোটিন না খেয়ে উদ্ভিজ প্রোটিন খাওয়ার চেষ্টা করুন।যদি এসিডিটি না থাকে তাহলে পাঁচমিশালি ডাল দিতে পারেন। আর যদি ডাল রান্না করার আগে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে পারেন, তবে ডাল থেকে এসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
সুখী_জীবনের জন্য ২৫ টি টিপসঃ
১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷
২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০
মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷
৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশে
থাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো সম্পর্কে মনস্থির করুন।
৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরে
তৈরি খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাত
খাবার কম খাবেন।
আরও পড়ুন-
৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন।
৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তা
করে আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয়
করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয় করুন।
৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেন ভিক্ষুকের মত।
৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভাল
কিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন।
১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্য
জীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব কিছুর জন্য।
১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকল
বিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন।
১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবে
মতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবার
নাও মেনে নিতে পারেন।
১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন,
ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকে
নষ্ট করবেন না।
১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবন
তুলনা করবেন না।
১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই। আপনার কাজই
আপনাকে সুখ এনে দেবে।
১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুন
এবং ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন।
১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন,
গ্রহীতা নয়।
আরও পড়ুন-
আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
tag:
কলিকাতা হারবাল কলিকাতা হারবাল কেয়ার কলিকাতা হারবাল ডাক্তার kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal কলিকাতা হারবাল ঔষধ