কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অপকারিতা, পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা, পেঁপে সিদ্ধ উপকারিতা, পেপের উপকার কি, পেঁপের উপকারিতা,পেপের উপকারিতা ও অপকারিতা
পেঁপে সকলের কাছে অতি পরিচিত একটি ফল। আমরা সকলেই জানি যে পেঁপের উপকারিতা অনেক। পেঁপে খুব সুস্বাদু একটি ফল এবং আমাদের দেহের জন্য এই পেঁপে অত্যান্ত উপকারী একটি ফল। আমরা যদি পুষ্টির দিকে তাকিয়ে থাকি তাহলে পেঁপের সাথে অন্য কোনো ফলের তুলনা হয় না। এই সকল কারণে পেঁপের আরেক নাম দাওয়া হয়েছে পাওয়ার ফুড। এই পেঁপে সব সময় পাওয়া যাই এবং দাম হাতের নাগালের কারণে এটি সকলের কাছে খুবই জনপ্রিয়। পেঁপে কাচা হোক বা পাকা দুভাবেই এই ফলটি খাওয়া যাই। এই পেঁপে আমাদের আমিষ জাতিয় খাবার হজম করে থাকে এবং আমাদের শরীরের পরিপাক তন্ত্রকে সব সময়ের জন্য পরিষ্কার রাখে। পেপের উপকারিতা,
পেঁপের পুষ্টি গুণ
পেঁপের পুষ্টি গুণ অনেক রয়েছে, তার মদ্ধে কিছু পুষ্টি গুণ নিচে দাওয়া হলো।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এ, সি এবং ই অত্যান্ত প্রয়োজন। আর এই সকল ভিটামিন আমরা এই পেঁপেতে পেয়ে থাকি। এই ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরে যদি প্রবেশ করে তাহলে শরীরে সকল প্রকার রোগ বালাই দুরে রাখে এবং শরীর সুস্থ রাখে। পেঁপেতে যে ভিটামিন সি রয়েছে এই ভিটামিন দ্বারা আমাদের চুল, ত্বক এবং মাড়ি সুস্থ রাখতে তুলনা মূলক ভুমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও পেঁপেতে যে ভিটামিন এ রয়েছে সেটা আমাদের চোখের দৃষ্টি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে।
হাড় মজবুত করে : আমরা হয়তো সকলেই জানি যে আমাদের শরীরের হাড় মজবুত করবার জন্য প্রয়োজন ক্যালসিয়াম, কপার, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সকল উপাদান আমরা একত্রে এই পেঁপের মদ্ধে প্রচুর পরিমাণে পেয়ে থাকি। এই সকল উপাদান ছাড়াও আমাদের শরীর থেকে আর্থারাইটিস দূর করে থাকে, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর।
ওজন কমায় : আপনারা যারা মোটা তাদের জন্য এই পেঁপে অত্যান্ত কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনারা যারা অতিরিক্ত মোটা তারা নিয়মিত এই পেঁপে খাওয়ার মাদ্ধমে অনেকটা স্লিম হতে পারেন কারণ পেঁপেতে রয়েছে উপকারী ফাইবার।
আরও পড়ুন-
ত্বকের জন্য উপকারী: সুন্দর ত্বকের জন্য পেঁপে অত্যান্ত উপকারী একটি ফল। ত্বকের কালচে পড়া ভাব এবং ত্বকের সকল প্রকার সমস্যা সমাধানের জন্য পেঁপে অত্যান্ত উপকারী একটি ফল।
ডায়াবেটিস প্রতিরোদ করে : পেঁপেতে সাধারণত চিনির পরিমাণ খুবই কম থাকে। আর এটার জন্য যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা পেঁপে খেতে পারেন। আর যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা নাই তাদের এই পেঁপে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই ফল খেলে ডায়াবেটিস হবার সম্ভাবনা থাকে না।
হজমশক্তি বৃদ্ধি করে : বৈজ্ঞানিকরা সাম্প্রতি একটি গবেশনায় পেঁপের মদ্ধে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম পেয়েছেন যেটা আমাদের শরীরের পরিপাক তন্ত্রে যে খাবার থাকে সেটা অতি সহজে হজম হতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও বৈজ্ঞানিকরা পেয়েছেন প্রচুন পানির পাশাপাশি ফাইবার। আপনারা যারা হজমের সমস্যাই ভুগছেন তাদের বলতে চাই আপনারা নিয়মিত হারে পেঁপে খাবেন, তাহলে আপনার এই সমস্যাটি আর থাকবে না।
কোলেস্টরেল কমায় : আপনারা যারা কোলেস্টরেল এর সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত পেঁপে খেতে পারেন। কারণ পেঁপেতে কোনো প্রকার কোলেস্টরেল নেই কিন্তু প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এই উপকারি পদার্থ থাকবার কারণে আমাদের শরীরের মদ্ধে যে ধমনি রয়েছে সেখানে কোলেস্টরেল জমতে বাধা প্রদান করে থাকে। আপনারা যারা কোলেস্টরেল যুক্ত খাবার খান তারা অবস্যই সেই খাবারকে না বলে পেঁপে খাবেন। এটা করলে আপনার শরীরের কোলেস্টরেল এর পরিমাণ নিয়ন্ত্রনে থাকবে।
উচ্চরক্তচাপ কমায় : আমাদের শরীরে যে পরিমাণ রক্ত চলাচল করবার কথা তার থেকে যদি অতিরিক্ত রক্ত চলাচল করে থাকে তাহলে সেটাকে রক্তচাপ বলা হয়ে থাকে। শরীরে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে শরীর অসুস্থ হতে শুরু করে। রক্তচাপ সঠিক রাখতে হলে আমাদের নিয়মিত পেঁপে খেতে হবে। আমাদের শরীরে যে অতিরিক্ত সোডিয়াম জমে থাকে সেটা দূর করতে পেঁপের তুলনা হয় না। তাই আপনাদের যাদের উচ্চরক্তচাপ রয়েছে তারা অবস্যই কাঁচা কিংবা পাঁকা যে কোনো পেঁপেই খেতে পারেন রক্তচাপ ঠিক রাখতে।
ভিটামিন বি এর অভাব পূরণ করে:আমাদের শরীরে ভিটামিন বি এর প্রয়োজন অপরিশিম। তাই আমাদের নিয়মিত পেঁপে খেতে হবে। কারণ পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-৬ এবং আমাদের শরীরের জন্য উপকারি একটি ভিটামিন যার নাম ফলেট।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: বৈজ্ঞানিকরা ক্যান্সার নিরাময়ের জন্য খাবার খুজতে গিয়ে, পেঁপের মদ্ধে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটিনের উংস :আমাদের শরীরের জন্য উপকারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, ক্রিপ্টোক্সান্থিন, বিটা ক্যারোটিন এবং লুটেইন। আর এই সকল পরিমাণ উপাদান পেঁপের মদ্ধে পাওয়া যাই। এই সকল উপাদান দ্বারা আমরা ক্যান্সার নামক মারাত্মক ব্যাধি প্রতিরোধ করতে পারি। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই পেঁপে খেতে হবে নিয়মিত।
পাকা পেপের উপকারিতা
পেঁপে একটি অতি সুস্বাদু একটি ফল। একটির উপকারিতার শেষ নাই। আপনি যদি প্রতিদিন খাবার পর এক টুকরা পাকা পেঁপে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিপাক তন্ত্রে কোনো সমস্যই থাকবে না। পাকা পেঁপের কিছু উপকারিতা নিচে দাওয়া হলো।
দৃষ্টিশক্তি রক্ষা : বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে দেহের সকল প্রকার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি দূর্বল হতে শুরু করে। তাই আমাদের দৃষ্টিশক্তি সঠিক রাখতে পেঁপের গুরুত্ব অপনিশিম। আমরা যদি দিনে তিন বার নিয়মিত পেঁপে খেতে পারি তাহলে আমাদের দৃষ্টি শক্তি ধরে রাখা সম্ভব। বয়স্কদের খাবারে পুষ্টি গুন কম থাকবার কারণেই এমনটা হয়ে থাকে তাই তাদের প্রতি দিন তিন বার করে নিয়মিত পেঁপে খাওয়াতে হবে।
চুলের যত্নে : মানুষের সৌন্দর্য হলো তার চুলে। আপনার যদি অতিরিক্ত হারে চুল পড়তে থাকে তাহলে আপনি পাকা পেপের সাথে টক দই মিশিয়ে মাথায় লাগাতে পারেন, তবে লক্ষ রাখতে হবে চুলের গোড়ায় যেনো লাগে মিশ্রণটি। এটা করলে আপনি আপনার চুল পড়া থেকে মুক্তির পাশাপাশি চুল ঝলমলে হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন-
ব্রণের দাগ কমিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ায় :ব্রণের সমস্যা প্রত্যেকেরই থেকে থাকে। এটি একটি জাতীয় সমস্যাও বলা যাই। আপনারা যারা ব্রণ থেকে মুক্তি পেয়েছেন কিন্তু ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পান নি তাদের জন্য বলছি, আপনার আর কোনো চিন্তা করতে হবে না, আপনি পাকা পেকে ভালো করে মিহি করবেন তার পর আপনার মুখমণ্ডলে দিনে ১ বার করে মাখবেন। এমনটা নিয়মিত করতে থাকেন, দেখবেন আপনার ব্রণের কালো দাগ দূর হবার পাশাপাশি মুখের সকল কালো দাগ দূর হয়ে আপনার ফেসটা অনেক উজ্জ্বল হবে।
বদহজম দূর করে: আপনাদের যাদের বদহজম হয়ে থাকে তারা নিয়মিত পাকা পেঁপে সেবণের মাদ্ধমে বদহজম দূর করতে পারেন। এই পাকা পেঁপে আপনার মুখে রূচি বৃদ্ধি করবার পাশাপাশি খুদা বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।
অর্শ এবং কৃমিনাশক : অনেকেরই অর্শের সমস্যা হয়ে থাকে আর কৃমির সমস্যা তো প্রত্যেকেরই হয়ে থাকে। অর্শ এবং কৃমি দূর করতে প্রাকৃতিক উপায় এর মদ্ধে পেঁপের আঠা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। আপনার যদি অর্শ এবং কৃমির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সকালে ৫ থেকে ৭ ফোটা পেঁপের রসের সাথে চিনি কিংবা বাতাসা মিশ্রণ করে সেবন করেন এবং এটা যদি আপনি নিয়মিত করে থাকেন তাহলে অল্প কিছু দিনের মদ্ধেই আপনি এটার সুফল অর্জন করতে পারবেন
অনিয়মিত মাসিক : প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েদের যদি অনিয়মিত মাসিক হয়ে থাকে তাহলে সেটা রোধ করবার জন্য নিয়মিত পাকা পেঁপে খেতে হয়। তাই যাদের এই সমস্যাটি রয়েছে তাদের প্রত্যেকেরই নিয়মিত পাকা পেঁপে খাওয়া অতি গুরুত্বপূর্ণ।
সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কলার ২০টি উপকারিতা
কাচা পেপের উপকারিতা
পাকা পেঁপে যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনই কাচা পেঁপেতেও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তার মদ্ধে কিছু উপকারিতা নিম্নে দাওয়া হলো।
শরীর শুকিয়ে যাওয়া : এই সমস্যাটির সম্মুখীন অনেকেই হয়ে থাকেন, তবে সেটা অল্প বয়স্ক ছেলে অথবা মেয়েরা। শরীর শুকিয়ে যাবার কোনো কারণ পাওয়া যাই না তাদের। এই সমস্যার কারণে তাদের পড়াশোনাই মন থাকে না, তারা সব সময়ের জন্য মন মরা হয়ে থাকে। তাদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য কাচা পেঁপে প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে কয়েক টুকরা খেতে হবে। এমনটা অন্তত তাদের ১ মাস নিয়মিত খেতে হবে।
ব্যাথা নিরাময় : পেঁপে সাধারণত মেয়েদের জন্যই বেশি উপকারি হয়ে থাকে। কোনো মেয়ের শরীরে যদি ব্যাথা হয়ে থাকে কোনো কারণে তাহলে পেঁপের পাতার সাথে তেঁতুল এবং লবণ একত্র করে রস বের করে পানি দিয়ে পান করলে শরীরের সকল ব্যাথা দূর হয়।
অন্তের চলাচল নিয়ন্ত্রণ : বৈজ্ঞানিকরা পেঁপে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবার পর তারা পেঁপের বিজের মদ্ধে এন্টি-অ্যামোবিক এবং এন্টি-প্যারাসিটিক পেয়ে থাকেন। এই সকল উপাদান দ্বারা অন্তের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তাই আমাদের কাচা পেঁপে খাওয়াটা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেপের উপকারিতা,
পেটের জাবতীয় সমস্যা : এই কাচা পেয়ে রান্না কিংবা কাচা খেলে পেটের যাবতীয় সকল সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়ে থাকে। তাই আমাদের পেটকে সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত কাচা পেঁপে রান্না কিংবা শুধু শুধুই খেতে হবে। পেপের উপকারিতা,
অবশেষে বলা যাই পেপের উপকারিতা অপরিশিম। আমাদের প্রত্যেকেই নিয়মিত এই পেঁপে রান্না করে কিংবা শুধু শুধু খাওয়া অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ।
স্বাস্থ্যের জন্য কাঁচা পেঁপের উপকারিতা জেনে নিন
কাঁচা পেঁপের গুনাগুণ
বাংলাদেশের সব জায়গায় কম বেশি পেঁপে পাওয়া যায় । পেঁপে খুবই উপকারী একটি সবজি বা ফল আমাদের শরীরের জন্য। কাঁচা অবস্থায় পেঁপে সবজি আর পাকা অবস্থায় ফল।
১. কাঁচা পেঁপে শরীরের জন্য খুব উপকারী । এতে রয়েছে প্রোটিওলাইটিক এনজাইম । এই উপাদানটি প্রটিন হজম করতে সাহায্য করে । ক্যান্সার নিরাময়েও ভূমিকা রাখে , এই জন্য পেঁপে রান্নার পরিবর্তে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম।
২. কাঁচা পেঁপে খেলে মেদ কমে এতে কোনো খারাপ কোলস্টেরল, চর্বি বা ফ্যাট নেই। মোটা মানুষ দুশিন্তা মুক্ত হয়ে খেতে পারেন ।
৩. কাঁচা পেঁপে আমাদের দেহের সঠিক রক্ত সরবরাহে কাজ করে। আমাদের দেহে জমা থাকা সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে যা হৃদপিণ্ডের রোগের জন্য দায়ী। নিয়মিত পেঁপে খেলে উচ্চ রক্ত চাপের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে করে হৃদপিণ্ড জনিত যে কোনো সমস্যার সমাধান হয়।
আরও পড়ুন-
৪. কাঁচা পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্যের মহৌষধ হিসেবে কাজ করে। কাঁচা পেঁপে এবং কাঁচা পেঁপের বীচির মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি অ্যামোবিক এবং অ্যান্টি প্যারাসিটিক উপাদান যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম। এছাড়াও হজমের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাসের সমস্যা, পেটে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানেও কাঁচা পেঁপের জুড়ি নেই।
৫. পেঁপেতে থাকে প্রচুর পরিমাণ পেপসিন। এই পেপসিন হজমে সাহায্য করে। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে। অজীর্ণ,কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, কিডনি ও ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে। পাকা পেঁপে ফল ও কাঁচা পেপে সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। পেঁপে কাঁচা কী পাকা, দুটোতেই পুষ্টি গুণে ভরপুর।
৬.ত্বকের যত্নে পেঁপে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ফল, তাই ত্বকের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। প্রতিদিন পাকা পেপের সাথে মধু ও টকদই মিশিয়ে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
৭. ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই থাকে। এসব ব্রণের কারণে মুখে আনেক ধরনের দাগ তৈরি হয়। এই বাজে দাগগুলো নিরাময় করতে পারে সুমিষ্ট এই ফলটি। মুখের অন্যান্য যেকোনো দাগ যেমন মেছতা, ফুস্কুরির দাগও খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে।মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করার পাশাপাশি পেঁপে ফলটি মুখের উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
৮.অপথ্যালমোলজি আর্কাইভস প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, প্রতিদিন তিনবার পেপে খেলে চোখের বয়সজনিত ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। বয়স্কদের মধ্যে দৃষ্টি ক্ষতি প্রাথমিক কারণ, প্রতিদিনের খাবারে তলনামূলক ভাবে কম পুস্টি গ্রহণ করা।
পেঁপে আপনার চোখের জন্য ভাল এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন এ, সি, ও ই এর উপস্থিতির কারণে।
আপনার যে কোনো সমস্যায় সরাসরি আমাদের চিকিৎসকের সাথে কথাবলুনঃ
“এশিয়া মহাদেশের সর্ব শ্রেষ্ঠ সেবা কারি প্রতিষ্ঠান,”কলিকাতা হারবাল ঢাকা. বাংলাদেশ!!!?????
_____🌹🦋🌻আস্সালামু আলাইকুম.ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ্ ! 🌿🌲🌷🌿______
আমি ডাঃ মোঃমাহাবুবুর রহমান.ডি.ইউ.এম.এস, ডি.এ.এম.এস, ঢাকা!!এমডি ষটাডী ভারত!!!কোলকাতা!!!
কলিকাতা হারবাল ঢাকা বাংলাদেশ!
পুরুষত্বহীনতা, যৌন দুর্বলতা বা দ্রুত বীর্যপাত সমস্যায় ভুগছেন ? যৌন রোগ , লিঙ্গ সমস্যা, শুক্রমেহ, স্বপ্নদোষ ও দ্রুত বীর্যপাত এর. স্থ্যথায়ী চিকিৎসা ,পুরুষলিঙ্গ ১/২ ইঞ্ছি লম্বা/মোটা, স্ট্রং করতে চান ? যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এক রাতে ৩/৪ বার মিলন করতে চান ? বীর্য গাড় করে, প্রসাবে ধাতু ক্ষয় দূর করতে চান ? অল্প উত্তেজনায় যাদের লিঙ্গের মাথায় লালা চলে আসে এবং,অসময়ে বীর্য পাত, লিঙ্গের আগা মোটা গোরা চিকন ও অন্যান্য যৌন রোগের সঠিক সমাধান।লজ্জা না করে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত ঔষধে সুচিকিৎসা ও ভাল পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
(বিস্তারিত আরও কিছু জানার জন্য ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করুণ।
কলিকাতা হারবাল
হাকিম ডা: হাফেজ ক্বারী মো: মাহাবুবুর রহমান! ডি.ইউ.এম.এস, ঢাকা।এমডি ষটাডী ভারত!!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা)
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা: মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
হট লাইন-01763663333
ডাঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান
ইমু নাম্বার 01971198888 বাংলাদেশের
আরও পড়ুন-
আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
tag:
কলিকাতা হারবাল কলিকাতা হারবাল কেয়ার কলিকাতা হারবাল ডাক্তার kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal কলিকাতা হারবাল ঔষধ