নিজেকে স্লিম, ফিট রাখতে কে না চান! কারণ শরীরের অধিক ওজন একদিকে শারীরিক সৌন্দর্য্য নষ্ট করে, অন্যদিকে শরীরে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। তাই, শরীরের বাড়তি ওজন কমানোর জন্য অনেকেই অনেক কিছু করেন। তবে, শরীরের ওজন কমানোর জন্য কম খাওয়া, পছন্দসই নানান খাবার এড়িয়ে চলা, গ্রিন টি খাওয়া এবং শরীরচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ফল-এরও যে জুড়ি মেলা ভার তা হয়তো অনেকেরই অজানা। আসুন আমরা সে সম্পর্কে জেনে নিই। বহু আগে থেকেই, ফল স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে বিবেচিত। বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও চিকিৎসকরা ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তাই শরীরে চর্বি এবং ক্যালরি জমে না। ফলে ফাইবার এবং পেকটিন থাকার কারণে চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের ফল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ওজন কমাতে সাহায্য করে এমন কিছু ফলের সম্পর্কে নীচে দেওয়া হল- ১) তরমুজ : শরীর ভালো রাখতে, বিশেষত গ্রীষ্মকালে শরীরকে জলযুক্ত রাখতে তরমুজ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এছাড়াও, তরমুজ ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ, এটিতে ৩০ ক্যালোরি রয়েছে। USDA-র তথ্য অনুসারে, ১০০ গ্রাম তরমুজে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। তরমুজে প্রায় ৯২ শতাংশ জল থাকে যা আমাদের পেট ভরা রাখে এবং খিদে থেকে দূরে রাখে। ২) স্ট্রবেরি : স্ট্রবেরি ওজন কমানোর জন্য বেশ কার্যকরী। স্ট্রবেরিতে শর্করা কম থাকে। USDA-র তথ্য অনুসারে, প্রতি ১০০ গ্রাম স্ট্রবেরিতে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। স্ট্রবেরিতে প্যাকটিন নামক দ্রবণীয় ফাইবার থাকার কারণে এটি খিদে থেকে দূরে রাখে।
আরও পড়ুন-
১০০ গ্রাম স্ট্রবেরিতে মাত্র ৩৩ ক্যালোরি রয়েছে এবং এটি আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ৩) পেয়ারা : পেয়ারা হজমের জন্য উপকারি, পাশাপাশি ওজন হ্রাসেও সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ পেয়ারা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১০০ গ্রাম পেয়ারাতে ১৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৬৮ ক্যালোরি থাকে। ৪) পাতিলেবু : পাতিলেবু ওজন কমাতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এতে পেকটিন নামক ফাইবার থাকে যা দীর্ঘসময় পেট ভরা রাখে এবং শরীরের চর্বি ঝরাতেও সাহায্য করে। প্রতিদিন ১ গ্লাস উষ্ণ গরম জলে ১ টি লেবুর রস মিশিয়ে খান। এর সাথে মধুও মেশাতে পারেন, তাহলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। লেবুতে ১০০ গ্রামের মধ্যে ২৯ ক্যালোরি এবং ৯ গ্রাম শর্করা থাকে। ৫) পীচ : পীচ হল আরেকটি লো-কার্ব ফল যা আপনি আপনার ডায়েটে যোগ করতে পারেন। এগুলিতে ক্যাটিচিন নামক ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা বিপাক বাড়াতে সহায়তা করে। অতএব, দ্রুত ক্যালোরি পোড়ে এবং ওজন হ্রাস হয়। USDA-র তথ্য অনুসারে, ১০০ গ্রাম পীচে ১০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৩৯ ক্যালোরি রয়েছে। ৬) অ্যাভোকাডো : অ্যাভোকাডো, যা বাটার ফ্রুটস নামেও পরিচিত। এতেও অপেক্ষাকৃত কম শর্করাযুক্ত উপাদান রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম অ্যাভোকাডোতে ১৬০ ক্যালরি এবং ৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। অ্যাভোকাডো ওজন কমানোর জন্য উপযুক্ত, কারণ এটি খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করতে এবং ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অ্যাভোকাডো ওজন কমানোর জন্য অপরিহার্য ফাইবার সমৃদ্ধ। কোনও পরিশ্রম ছাড়াই এই গরম পানীয়ে চুমুক দিয়ে ওজন ঝরান যে ১৪ টি অভ্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করে! ওজন কমাবেন কীভাবে ভাবছেন! গোলমরিচেই আছে এর সমাধান ওজন কমাতে সেরা ৫ আয়ুর্বেদ টোটকা! নারকেল তেলেই লুকিয়ে রোগা হওয়ার রহস্য! কোনও পরিশ্রম ছাড়াই এই গরম পানীয়ে চুমুক দিয়ে ওজন ঝরান যে ১৪ টি অভ্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করে! ওজন কমাবেন কীভাবে ভাবছেন! গোলমরিচেই আছে এর সমাধান ওজন কমাতে সেরা ৫ আয়ুর্বেদ টোটকা! নারকেল তেলেই লুকিয়ে রোগা হওয়ার রহস্য! এশিয়া মহাদেশের সর্ব শ্রেষ্ঠ সেবা কারি প্রতিষ্ঠান,”কলিকাতা হারবাল ঢাকা. বাংলাদেশ!!!?????
_____🌹🦋🌻আস্সালামু আলাইকুম.ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ্
আরও পড়ুন-
আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
tag:
কলিকাতা হারবাল কলিকাতা হারবাল কেয়ার কলিকাতা হারবাল ডাক্তার kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal কলিকাতা হারবাল ঔষধ