পাকা ফল মধুরাম্ল রসবিশিষ্ট, গুরুপাক, কফবর্ধক, কামোদ্দীপক ও ক্ষুধাবর্ধক। বীজ বিরেচক। ঔষধার্থে প্রয়োগ পাকা ফল পিত্তবিকারে ও যকৃতের পীড়ায় হিতকারী। ইহা অতিসেবনে ক্লীবতা আনে। ছালের গুঁড়ো ও ক্কাথ গায়ের চামড়ার রুক্ষতায় বাহ্য প্রয়োগ করা হয়। তাছাড়া ব্রণের দুষিত পুঁজাদি বাহির করার জন্যও উক্ত ছালের পুল্টিস্ হিতকর। ইউনানী চিকিৎসকেরা এর বীজ শিশুদের বিরেচনের জন্য প্রয়োগ করে থাকেন।
১। দাস্ত অপরিস্কারেঃ- পরিস্কার হচ্ছে না, তখন কাঁচা ফল ৮/১০ গ্রাম থেতো করে এক কাপ গরম জলে মিশিয়ে সেটা ছেকে ঐ জলটা খেলে দাস্ত পরিস্কার হবে। এটা হয় রাত্রির দিকে নইলে সকালে খেতে হবে। ২। মেদ বাহুল্যে ;- খাওয়া-দাওয়ায় খুবই হিসেব করে চলেও শরীরে মেদ বেড়ে যাচ্ছে, এদিকে ক্ষিধেয় কমতি নেই, সে আবার যখন-তখন, এক্ষেত্রে কাঁচা ডেলোমাদারের/ডেহুয়া ফলের রস এক/দেড় চা-চামচ এক কাপ ঠান্ডা জলে মিশিয়ে কয়েকটা দিন খেতে হবে, এর দ্বারা ওই অস্বাভাবিক মেদ কমে যাবে। তবে মেদ কমাতে গেলে, আলু, চিনি বা যেকোন মিষ্টদ্রব্য খাওয়া বন্ধ করতে হবে, অবশ্য মধু একটু-আধটু খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা ফল থেতো করে শুকিয়ে সেটাকে গুড়ো করে তিন গ্রাম মাত্রায় প্রত্যহ ঠান্ডা জলসহ খেতে হবে।
আরও পড়ুন-
৩। অরুচি রোগে- টক, ঝাল, মিষ্টি যেটাই হোক না, কোন স্বাদের জিনিস মুখে দিতে ইচ্ছে হয় না, অথচ পেটে প্রচুর ক্ষিধে। এ রোগটার উৎপত্তি বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পেটে আম এবং সেটা পিত্তসংযুক্ত আম কেবলমাত্র এক্ষেত্রে পাকা ডেলোমাদারের/ডেহুয়া রস ২/৩ চামচ এবং তার সঙ্গে একটু লবণ ও গোল মরিচের গুড়ো মিশিয়ে দুপুর বেলার খাওয়ার পূর্বে খেতে হবে, অবশ্য এটা ২-৪দিন খেতে হবে। এর দ্বারা ওই অরুচিটা চলে যাবে। ৪। শুক্রকীটের অপ্রতুলতায়;- এটাতে দেখা যায় হয়তো দাম্পত্য সুখের অপ্রতুলতা নেই, অথচ সন্তানাদি হচ্ছে না, এদিকে দেখা যায় স্ত্রীর সন্তান না হওয়ার মত কোন দোষ খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না, সেখানে বুঝতে হবে, শুক্রে যত সংখ্যক কীট জন্মালে বা দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকলে সন্তান হয় সেটা নিশ্চয়ই নেই। এইটাই যে কারন সেটা বর্তমানযুগে পরীক্ষা করে নেওয়ার তো আর অসুবিধে নেই, সুতরাং সেটা স্থির নিশ্চয় হলে এই পাকা ডেলোমাদার/ ডেহুয়া ফলের রস এক/দেড় চা-চামচ একটু চিনি মিশিয়ে অন্ততঃ মাসখানেক খেতে হবে। এটির ব্যবহারে শুক্রে কীটের আধিক্যও ঘটবে এবং দীর্ঘস্থায়ী হবে, তা হলেই সন্তান হওয়ার পথ সুগম হবে।
আরও পড়ুন-
৬। পাতলা দাস্তেঃ- মলটা তরল হচ্ছে অথচ আমযুক্ত নয়। সেই রকম ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার্য্য। এইটার কারন ঘটেছে কোন গুরুপাক দ্রব্য খাওয়াতে অথবা ভাল হজম হয়নি, তার ওপর আবার খাওয়া হয়েছে, এক্ষেত্রে ডেলোমাদারের বীজের গুড়ো (মিহি) আধগ্রাম মাত্রায় ৩/৪ঘন্টা বাদ দুবার খেতে হবে। বাহ্য প্রয়োগ : ৭। দূষিত ঘায়েঃ- যেকোন কারনে দূষিত ঘা (ক্ষত) হোক না কেন, ডেলোমাদারের/ ডেহুয়া গাছের ছাল চূর্ণ (মিহি) ওই ঘায়ের উপর ছড়িয়ে দিলে কয়েকদিনের মধ্যে ওই ঘা শুকিয়ে যাবে। কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন.চর্ম.সাস্থ্যহীনতা মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।, কলিকাতা হারবাল মোঃ পুর বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোঃ পুর ঢাকা , 01971198888 /ইমু নাম্বার 01741331199
আরও পড়ুন-
আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
tag:
কলিকাতা হারবাল কলিকাতা হারবাল কেয়ার কলিকাতা হারবাল ডাক্তার kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal কলিকাতা হারবাল ঔষধ