কলিকাতা হারবাল খাদ্য গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হলো সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম হয়ে বেঁচে থাকা।

খাদ্য গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হলো সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম হয়ে বেঁচে থাকা - কলিকাতা হারবাল

December 22, 2019

যে কোনো খাবার খেয়ে পেট ভরানো যায়, কিন্তু তাতে দেহের চাহিদা মিটিয়ে সুস্থ থাকা যায় না। বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন ঘাটতি পূরণ হলেও পুষ্টি সমস্যা অনেক বড় আকারে বিরাজিত রয়েছে। ফলে এ দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ পুষ্টিহীনতার কারণে নানা ধরনের রোগের শিকার হয়ে অহরহ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মা ও শিশুরাই এর শিকার বেশি। পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম। অধিকাংশ ফলই সুস্বাদু, পুষ্টিকর, মুখরোচক এবং তৃপ্তিদায়ক। অতি জরুরি খাবারের অভাব কেবল দানাদার খাদ্য দিয়ে পূরণ হয় না। পুষ্টিকর খাবারের ওপর নির্ভরও করছে আমাদের জীবনের অস্তিত্ব, কর্মক্ষমতা, মেধাবৃদ্ধি, উন্নতি ও সমৃদ্ধি। পুষ্টি সচেতনতা ও জ্ঞানের অভাবে সুষম খাদ্য গ্রহণের প্রতি আমরা মোটেও সজাগ নই।  ফলে যারা পেট ভরে দুইবেলা খেতে পায় না তারাই যে শুধু পুষ্টিহীনতায় ভুগছে তা নয়; সে সঙ্গে ধনীরাও অপুষ্টির শিকার থেকে অব্যাহতি পাচ্ছে না। ফল বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ও উপকারী উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল। রঙ, গন্ধ, স্বাদ ও পুষ্টির বিবেচনায় আমাদের দেশীয় ফলসমূহ খুবই অর্থবহ ও বৈচিত্র্যপূর্ণ। ফলে সব ধরনের খাদ্যোপাদানই পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন- 

মানুষের জন্য অত্যাবশ্যকীয় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ পদার্থেরও অন্যতম প্রধান উৎস হচ্ছে দেশীয় ফল। বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে ভিটামিন ও মিনারেলকে রোগ প্রতিরোধ খাদ্য উপাদান হিসেবে ধরা হয়। এ ধরনের পুষ্টি উপাদান তথা হরেক রকম ফল ভক্ষণে রোগ প্রতিরোধ ছাড়াও হজম, পরিপাক, বিপাক, রুচি, বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফল আমরা কাঁচা বা পাকা অবস্থায় সরাসরি খেয়ে থাকি। ফল রান্না ব্যতীত সরাসরি খাওয়া সম্ভব বিধায় এতে বিদ্যমান সবটুকু পুষ্টি পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধকারী উপাদান অ্যান্থোসায়ানিন, লাইকোপেন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপস্থিত থাকায় মরণনাশক রোগব্যাধি থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে।সুষম খাদ্য বিবেচনায় এনে আমরা মূলত ৬ ধরনের খাবার প্রতিদিন আহার করে থাকি। এগুলো হলো (১) শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট (২) আমিষ বা প্রোটিন (৩) স্নেহ বা তেল/চর্বি এবং (৪) ভিটামিনস (৫) খনিজ লবণ (মিনারেলস) ও পানি। ফলে সব ধরনের খাদ্যোপাদানই পাওয়া যায়। তবে ভিটামিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ খুব বেশি। এ ছাড়া ফল থেকে পাওয়া স্বেতসার, প্রোটিন ও স্নেহ জাতীয়উপাদানগুলো সহজেই হজম করা যায়। ফল বলতে আমরা নিষিক্ত ও পরিপক্ব ডিম্বককেই বুঝি। আম, কাঁঠাল, পেয়ারা, লিচু, কলা, আনারস, পেঁপে, নারকেল, লেবু ও কুল- এ ১০টি আমাদের দেশের প্রধান ও প্রচলিত ফল; এগুলোকে আমরা সবাই চিনি। কেননা, চোখের সামনে এদের প্রায় সব সময় দেখি, হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। এসব ফল দেশের প্রায় সব এলাকাতে জন্মে। এসব ফলকে তাই আমরা বলি প্রচলিত ফল। এসব ফলের বাইরেও অনেক ফল পাওয়া যায়। এসব ফলকে বলা হয় অপ্রচলিত বা স্বল্প পরিচিত ফল। অপ্রচলিত শব্দটির অর্থ হচ্ছে যার প্রচলন নেই

আরও পড়ুন- 

 আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে  সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার  একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।

tag: 

 কলিকাতা হারবাল  কলিকাতা হারবাল কেয়ার   কলিকাতা হারবাল ডাক্তার  kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal  কলিকাতা হারবাল ঔষধ