চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন, শাকসবজি ও ফলমূল বেশী বেশী খান।
তামাক জতীয় দ্রব্য (যেমনঃ জর্দ্দা, তামাক, খৈনি, নস্যি,গুল ইত্যাদি) বর্জন করুন।
নিয়মিত শরীর চর্চা বা ব্যায়াম করুন।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্যান্সারের বিস্তার এখনও ভয়াবহ, যেখানে প্রতিরোধের পদক্ষেপ সামান্য। এর মূল কারণ অনুসন্ধানের জন্য বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নেই। অসচেতনতাই এর পধান কারণ। আমরা সবাই জানি ক্যান্সার একটি ঘাতক ব্যাধি। ক্যান্সার শব্দের অর্থ হল ‘কোষের অনিয়মিত বৃদ্ধি'। আগে ধারণা করা হতো "Cancer has no answer" কিন্তু বর্তমানে এই ঘাতক ব্যাধি শুধু চিকিৎসাযোগ্যই নয়-নিরাময়যোগ্যও বিভিন্ন কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ক্যান্সারের প্রকোপতা এবং ভয়াবহতা ক্রমশ বেড়েই চলছে। দুঃখের বিষয় এখনও বাংলাদেশে ’’National Cancer Registry program ’’ চালু হয়নি। যদিও বিশ্ব সংস্থার উদ্যোগে সীমিত আকারে Hospital Based Cancer Registry Program শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন-
বিভিন্ন পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এবং পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সাথে তুলনা করে যে অভিমত ব্যক্ত হয়েছে তাতে বাংলাদেশে বর্তমানে ১০ লক্ষ রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত। প্রতি বছর ২ লক্ষ থেকে ২.৫ লক্ষ লোক নতুন করে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। আর এর মধ্যে ১.৫ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ লোক মারা যায়। বাংলাদেশে পুরুষদের মাঝে ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখ গহবরের ক্যান্সার বেশি পরিলক্ষিত হয়। আর মহিলাদের মাঝে জরায়ু ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার ও মুখ গহবরের ক্যান্সার। যেসব কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।তামাকজাত দ্রব্য সেবনে পরিবেশগত অসতর্কতা -পরিবেশ দূষণ -বাল্যবিবাহ ঘন ঘন সন্তান প্রসব -অবৈধ যৌনাচার চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ ধর্মীয় বিধি-নিষেধ লঙ্ঘন এই কারণগুলো বেশির ভাগই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র ব্যক্তিগত উদ্যোগ যথেষ্ট নয়।ক্যান্সার প্রতিরোধী পদক্ষেপ বা চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন সমন্বয়। এই সমন্বিত প্রচেষ্টা অংশীদারিত্ব থাকবে। -ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী -সেইসব অদম্য ব্যক্তি,যারা জয়ী হয়েছেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ডাক্তার এবং অন্যান্য বন্ধুদের সরকারি সহায়তা,সেটা হোক গণমাধ্যম, প্রতিষ্ঠানিক পর্যায়ে অথবা প্রশাসনে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সবচেয়ে উপযোগী।কেননা শহরাঞ্চল বাদে মানুষের কাছে পৌঁছানোর সবচেয়ে উপযোগী মাধ্যম হচ্ছে সরকারি ব্যবস্থাপনা। সাথে সাথে মানুষের আস্থা অর্জনকারী এনজিওসমূহ খুব কার্যকরিভাবে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এই শিক্ষিত অংশের সহায়তায় গণমানুষের কাছে ক্যান্সারের কারণ,প্রতিরোধ এবং প্রতিকার সম্পর্কিত তথ্য পৌঁছে দেয়া যাবে। ক্যান্সার Non-commucicable ও preventable রোগের মধ্যে অন্যতম।
আরও পড়ুন-
সমাজ থেকে ক্যন্সার পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব নয়। তবে রোগ প্রতিরোধে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যান্সারের প্রকোপ বহুলাংশে কমানো সম্ভব। ক্যান্সারের ব্যাপকতা হ্রাসের জন্য যত প্রকার কার্যক্রম আছে তা সবই ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ অন্তর্গত। প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার সনাক্ত ও চিকিৎসা করালে ক্যান্সার অনেকাংশেই নিরাময় সম্ভব। সময়ের সাথে সাথে একজন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর দুর্দশা, কষ্ট, চিকিৎসা খরচ যেমন বেড়ে যায় তেমনি মৃত্যুর আশংকাও বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ক্যান্সার নির্ণয় ও চিকিৎসা বেশ ব্যয়-বহুল এই দেশের অধিকাংশ লোকেরাই এই ব্যয়-বহুল চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব হয় না। অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসা শুরু হলেও শেষ করা সম্ভব হয় না বা অনিয়মিত চিকিৎসার জন্য নিরাময়ের আশাও কমে যায়। প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা (primary prevention), সূচনায় রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রদান (Early detection and treatment) এবং রোগের উপসর্গ উপশমের উপায় (palliative Care) এই তিনটি ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণের মূল উপাদান। একটি সময়োপযোগী ক্যান্সারবিরোধী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হলে সমন্বিত উদ্যোগগুলো নিয়ে অচিরেই এগিয়ে যেতে হবে-এর মধ্যে রয়েছে। ১। সমন্বিত ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি অনুমোদন এবং এ সম্পর্কিত নীতিমালা প্রণয়ন।২। কর্মসূচি ভিত্তিক আর্থিক যোগান এবং উপযুক্ত মনিটরিংব্যবস্থা। ৩। সারাদেশে পর্যায়ক্রমে উপযুক্ত যন্ত্রাদি স্থাপন এবং ক্যান্সার সনাক্ত করণ ও চিকিৎসার ব্যবস্থাকরণ। ৪। ক্যান্সার প্রতিরোধী সচেতনতামূলক কার্যক্রম। ৫। উপযুক্ত জনশক্তি সৃষ্টির পদক্ষেপ, যারা দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। ৬। বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন এবং ক্যান্সার Registry এর কার্যক্রম শুরুকরণ।
আরও পড়ুন-
বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সামাজিক মূল্যবোধ এবং বন্ধন অনেক উন্নত। তাই এখানে অধিক জনসংখ্যার সম্পর্কিত সমস্যা সত্ত্বেও ঐক্যবদ্ধ সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা সহজ। শুধু প্রয়োজন উদ্যোগ এবং সমন্বয়। তাই এখানে ধূমপানের বিরুদ্ধে, কু-সংস্কারের বিরুদ্ধে ঐক্যবন্ধ হতে হবে, মহিলাদের স্বাস্থ্য সমস্যাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যেকোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হবে চিকিৎসকের সাথে। কেননা ‘সূচনায় পড়লে ধরা,ক্যান্সার যায় যে সারা'। সর্বাগ্রে সামাজিক,সরকারি-বেসরকারি সব পর্যায়ে থেকে একত্রে ক্যান্সারবিরোধী সচেতনতা কার্যক্রমই পারে বাংলাদেশকে অনাকাঙ্ক্ষিত বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে। কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।,ন্সার নিয়ে যে সুখবর আসছে আগামী দিনগুলোয় গত ২০ বছরে ক্যান্সার গবেষণায় অনেক অগ্রগতি হয়েছে বিশ্বব্যাপী ক্যান্সার বাড়ছে আর আগের তুলনায় এখন আরো বেশি মানুষ এই রোগে মারা যাচ্ছে। ২০১৮ সালে সারা পৃথিবীতে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ৯৬ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে,২০৩০ সালের মধ্যে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে বছরে এক কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ মারা যাবে।
আরও পড়ুন-
কিন্তু সুখবর হলো, ক্যান্সার আক্রান্ত হবার পর সুস্থ হয়ে ফিরে আসার সংখ্যাও বাড়ছে প্রতি বছর।সেই সঙ্গে বিজ্ঞানীরাও ক্যান্সার শনাক্ত ও চিকিৎসার নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসছেন।আসুন,সামনের দিনে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কয়েকটি উদ্ভাবন সম্পর্কে জেনে নিই-মদ আর সিগারেট - ক্যান্সারের ঝুঁকি কোন্টির কতটা?ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন উপায় 'ভার্চুয়াল টিউমার' নিঃশ্বাস পরীক্ষা করে ক্যান্সার শনাক্তের পদ্ধতি আবিষ্কার বাংলাদেশে জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে যে সংকোচ২০১৮ সালে নোবেল পুরষ্কার পাবার পর ক্যান্সার গবেষণা নিয়ে আলোচনা বেড়েছে ক্যান্সার কি আমাদের রক্তে থাকে? http://kolikataherbaldoctor.com/
ক্যান্সার যদি প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা যায়,তবে এতে মারা যাবার সম্ভাবনা কমে যায়।চিকিৎসকেরা বলছেন, প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার শনাক্ত করার ইঙ্গিত পাওয়া যেতে পারে মানুষের রক্তে।কানাডার প্রিন্সেস মার্গারেট ক্যান্সার সেন্টারের গবেষকেরা ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তের নমুনায় জেনেটিক কোন পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা বের করার নতুন এক পন্থা উদ্ভাবন করেছেন।এতে নির্দিষ্ট কোন জিন কাজ করছে কিনা বা কোনটি হঠাৎ কাজ বন্ধ করেছে কিনা, সেটি বোঝা যাবে।এর ফলে ক্যান্সার উপস্থিতি শনাক্ত করা সম্ভবই হবে না কেবল, বরং সেটি কোন ধরণের ক্যান্সার তাও জানা যাবে।
আরও পড়ুন-
ব্রিটেনে সার্ভিক্যাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বহু নারী মারা যান যখন পেনিসিলিন নিতে হয় শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দিয়েই ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে ধ্বংস করার প্রক্রিয়া এখন খুবই জনপ্রিয়।২০১৮ সালে জিম অ্যালিসন মেডিসিনে নোবেল পেয়েছেন তার উদ্ভাবিত নতুন প্রক্রিয়া যাকে 'পেনিসিলিন মূহুর্ত' নামে সবাই চেনে তার জন্য।এই প্রক্রিয়া ক্যান্সার চিকিৎসার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে বলে বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর মূল কথা হচ্ছে, আমাদের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এমনভাবে সাজানো হবে যাতে এটি শরীরের তৈরি হওয়া ক্যান্সার কোষগুলোকে অগ্রাহ্য করবে আর একই সময়ে শরীরে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিগুলো সেসব কোষ ধ্বংস করতে থাকবে।ছোট ছোট টিউমার গবেষকেরা দেখেছেন,যাদের শরীরে ছোট ছোট টিউমার থাকে বা বিশেষ করে ত্বকের ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন, এমন মানুষের শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে ধ্বংস করার প্রক্রিয়া ভালো কাজ করে।যাদের শরীরে 'ভালো' ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বেশি থাকে,তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্যান্সারের সঙ্গে বেশি লড়াই করতে পারে।এই উদ্ভাবনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই প্রক্রিয়াটি মানুষ চাইলে তার খাদ্য আর ব্যয়ামের মাধ্যমে বেশি কার্যকর করে তুলতে পারে।ক্যান্সার চিকিৎসা নিয়ে আশাবাদী হবার অনেক কারণ আছে, বলছেন চিকিৎসকেরা রোগ সারানোর চেয়ে রোগ ঠেকানো উত্তম'
ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, স্কটল্যান্ডে ১০ বছর আগে এক টিকাদান কর্মসূচী চালু হয়েছে, যার মাধ্যমে অল্পবয়সী নারীদের সার্ভিক্যালে ক্যান্সার হওয়া অনেকটাই ঠেকিয়ে দিয়েছে।সেখানকার ১২ ও ১৩ বছর বয়েসী স্কুলের মেয়েদের রুটিন করে টিকা দেয়া শুরু হয়, যা সেক্সুয়ালি ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়া আটকাতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ঐ টিকার ফলে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যান্সার পূর্ব কোষের ধ্বংস সম্ভব।জিন থেরাপি
আরেক সম্ভাবনাময় আবিষ্কার হতে যাচ্ছে,জিন থেরাপি দেবার ঔষধ।
আরও পড়ুন-
কিমরিয়া নামে এই ওষুধ এখন লিউকেমিয়া আক্রান্ত অল্প বয়েসী শিশুদের,যাদের অন্য কোন ওষুধে কাজ হচ্ছে না,তাদের চিকিৎসায় কাজে লাগানো হয়।ফিলাডেলফিয়ায় আবিষ্কার হওয়া এই ওষুধের মাধ্যমে রোগীর একটি স্বাস্থ্যকর টি-সেল মানে রক্তের শ্বেত কণিকার একটি উপাদান যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় কাজে লাগে, তাকে অপসারণ করে, সেটিকে ক্যান্সার কোষ শনাক্তে কাজে লাগানো হয়।আরো ভালো খবর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ক্যান্সারে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ মৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব। যে বিষয়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে, যেমন সিগারেট, অ্যালকোহল, অতিরিক্ত ওজন, এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিতে হবে।সেই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর একটি জীবনযাপন প্রক্রিয়া বেছে নিতে হবে ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে চাইলে।কারণ গবেষকেরা বলছেন, পৃথিবীতে অন্তত ২০০ ধরণের ক্যান্সার রয়েছে।এর মধ্যে অনেকগুলোই রয়েছে যেগুলো আক্রান্ত হবার পর মানুষের সুস্থ হয়ে যাবার হার অনেক বেশি, যেমন স্তন ক্যান্সার ও প্রোস্টেট ক্যান্সার।সারা পৃথিবীতে ক্যান্সার ঠেকানোর আরো কার্যকর প্রক্রিয়া উদ্ভাবনের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন.চর্ম,সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি.হাঁপানি,বাত বেথা.হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস).অশ্ব গেজ.ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট।না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।, কলিকাতা হারবাল মোঃ পুর বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোঃ পুর ঢাকা,01971198888 /ইমু নাম্বার 01741331199
আরও পড়ুন-
আপনার সাস্থ সেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। কলিকাতা হারবাল কেয়ার একটি আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
tag:
কলিকাতা হারবাল কলিকাতা হারবাল কেয়ার কলিকাতা হারবাল ডাক্তার kolikata herbal care kolikata herbal kolikata herbal dhaka kolikata herbal doctor kolikata herbal medicine original kolikata herbal kolikata herbal treatment kolikata herbal mohammadpur popular kolikata harbal কলিকাতা হারবাল ঔষধ